১৪ Jul, ২০২৩
ছবি: ভোলাহাটে মেধাবী ৮ম শ্রেণীতে পড়ুয়া ছাত্রী নাসিমার সুস্থ থাকার ছবি। পাশে নাসিমার বাবা-মা।
বাবা মায়ের একমাত্র মেয়ে মেধাবী ছাত্রী নাসিমা মা-বাবার একমাত্র সন্তান হওয়া সত্বেও উপজেলার ৩নং দলদলী ইউনিয়নের বারইপাড়া মাধ্যমিকবিদ্যালয়ের ৮ম শ্রেণীতে পড়ুয়া মোঃ নাসিমা(১৫) বাবা মোঃ নাসির উদ্দিন ও মা মোসাঃ ইয়াসমিনের একমাত্র মেয়ে বিনা চিকিৎসায় পরপারে পাড়ি জমাতে হলো।
নাসিমার বাবা নাসির ভোলাহাট উপজেলা সমাজসেবা অফিস থেকে সরকারীভাবে ৫০হাজার তোলার জন্য গত ১২ জুলাই’২৩ ইং তারিখে রাজশাহীতে অভস্থানরত ডাঃ আফসানা কবির খান ও ডাঃ সুমাইয়া শারমিন’র কাছে গিয়ে ছিলেন, মেয়ের একটি প্রমাণপত্র ও তাঁর স্বাক্ষর নেয়ার জন্য। কিন্তু একটি প্রত্যায়ণপত্র না দেয়ায়, ব্যর্থ নাসির বাড়ীতে এসে দেখে তাঁর প্রাণের মেয়ে নাসিমা শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন।
প্রত্যক্ষ সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, নাসির তাঁর প্রাণের মেয়েকে বাঁচাবে বলে সকলের দ্বারে দ্বারে গিয়ে টাকা ভিক্ষা চেয়ে এমনকি শেষমেস সরকারীভাবে ৫০হাজার টাকা পাবার জন্য ভোলাহাট উপজেলা অফিসে ফর্ম নিয়ে নিয়মানুযায়ী কাগজটিতে রাজশাহী মেডিকেল কলেজের কর্মরত ডাঃ আফসানা কবির খান ও ডাঃ সুমাইয়া শারমিন নাসিরের সংগৃহীত কাগজে স্বাক্ষর ও প্রত্যায়ণ দিতে অপারগতা জানালে ব্যর্থ নাসির বাড়ী ফিরে এসে মেয়ের মৃত লাশ দেখতে পায়।
Good news
Good