২২ মার্চ, ২০২৩
ছবি: ভূমিহীনদের জন্য উপহারের নতুন ঘর
কিন্তু মুজিববর্ষ উপলক্ষে আশ্রয়ণ প্রকল্প-২ এর আওতায় নির্মিত ঘরে হয়েছে তাদের নতুন ঠিকানা। ঠিকানাহীন জলের এসব মানুষের ঠাঁই হয়েছে উপহারের ঘরে। প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘরে এখন তাদের দিন কাটছে সুখে শান্তিতে।সরেজমিনে দেখা গেছে, জমিসহ পাকা ঘর পেয়ে বদলে গেছে তাদের জীবন। নিজের বাড়ি পেয়ে কেউ করেছেন সবজির বাগান। আবার কেউ হাঁসমুরগি ও কবুতর পালন করছেন।
রাঙ্গাবালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মহিউদ্দিন আল হেলাল বলেন, যুগ যুগ ধরে নদীতে ভাসমান সম্প্রদায়ের মানুষের স্থায়ী ঠিকানা হয়েছে আশ্রয়ণের ঘরে । তাদের সব মৌলিক অধিকার নিশ্চিত হয়েছে। এছাড়াও রাঙ্গাবালী ও গলাচিপার ছিন্নমূল সব মানুষ ঘর ও জমি পেয়েছেন। এখন আর ভূমি-গৃহহীন নেই।
মানতা সম্প্রদায়ের জন্য প্রথম পর্যায়ে ২৯টি এবং চতুর্থ পর্যায়ে ৩০টি ঘর নির্মাণ হয়েছে।সম্প্রতি এই সম্প্রদায়ের মানুষের খোঁজ নিতে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালীর চর মোন্তাজ মানতা পল্লিতে এসেছিলেন মন্ত্রী পরিষদ সচিব মো.মাহবুব হোসেন। চার ধাপে পটুয়াখালী জেলায় সাত হাজার ৩৫১টি ঘর নির্মাণ করা হয়েছে।
Good news
Good