০৯ সেপ্টেম্বর, ২০২২
ছবি:
টাঙ্গাইল জেলার মধুপুর উপজেলায় মির্জা বাড়ি ইউনিয়নে এক ভন্ড পীরের আবির্ভাব হয়েছে। এই ভন্ড পীরের কাজ হচ্ছে চিকিৎসার নাম করে সুন্দরী মেয়েদের তার ফাঁদে ফেলে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করা। ভুক্তভোগীরা জানায় এমন ঘটনা অনেক আছে, এমতাবস্থায় এক ভুক্তভোগী জানায় তার সাথে অবৈধ সম্পর্ক করে ২ মাসের অন্তঃসত্ত্বা করে দেয়। পরবর্তীতে ২ মাস পর ভুক্তভোগী জানতে পারে তিনি ২ মাসের অন্তঃসত্ত্বা। তিনি তার কথা ও পরিবারের মানসম্মানের কথা চিন্তা করে এই কথা কাউকে জানায় নি। ভোক্তভোগী সমাজের মধ্যে মুখ দেখাতে পারবো না বলে ২ মাসের বাচ্চাকে ওষুধের মাধ্যমে নষ্ট করে ফেলে। অন্য ভুক্তভোগী জানায় এই ভন্ড পীর চিকিৎসার নাম করে ১৩ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন এবং সম্মানহানির চেষ্টা করেছেন। তিনি তাই তার কাছ থেকে বাঁচতে চিকিৎসা বন্ধ করে দেয়। কিন্তু এই ভন্ড পীর কিছু দিন পর ভুক্তভোগীর ঠিকানা সংগ্রহ করে তার বাড়িতে চলে আসে। ঐ সময় ভুক্তভোগী জানায় আপনি তো আমার সম্মানহানির চেষ্টা করেছেন,, তখন ভন্ড পীর বলে শয়তানের ধোকায় পরে এসব কাজ আমি করেছি। পরবর্তীতে এই ভন্ড পীর তিনি তার ভুল স্বীকার করে আবার চিকিৎসার নাম করে তাকে মানসিক রোগীতে পরিণত করে দিয়েছে। শুধু তাই নয়, এই ভন্ড পীর চিকিৎসার নাম করে অনেক মেয়ের সংসার নষ্ট করে দিয়েছে। এই ভন্ড পীরের নাম হাবিবুর রহমান বেল্লাত (৬৫) তার সহযোগী হিসেবে কাজ করছেন মোঃ মোস্তফা (৫৫)। ভুক্তভোগীদের দাবী এই ভন্ড পীরকে আইনের আওতায় এনে এমন দৃষ্টান্ম মূলক শাস্তি দেওয়া হোক যাতে অন্য কোন ব্যক্তি এমন জঘন্য কাজ করতে সাহস না পায়।
Good news
Good