১৭ Jun ২০২৫
হোম স্বাস্থ্য সারাদেশ জাতীয় রাজনীতি অর্থনীতি ও বাণিজ্য খেলাধুলা বিনোদন আন্তর্জাতিক ধর্ম ও জীবন লাইফ স্টাইল শিক্ষা প্রযুক্তি ও বিজ্ঞান পরিবেশ চাকরি বা ক্যারিয়ার মতামত আইন-আদালত কৃষি ও প্রযুক্তি বিশেষ সংবাদ অপরাধ সাহিত্য ও সংস্কৃতি বিশ্বকাপ ফুটবল
সারাদেশ

রোহিঙ্গা ক্যাম্প ও স্থানীয়দের জন্য যে অবকাঠামো উন্নয়ন হচ্ছে তাতে সরকার প্রশংসার দাবিদার

২৯ নভেম্বর, ২০২৩

কাজল কান্তি দে,
কক্সবাজার জেলা (কক্সবাজার) প্রতিনিধি

ছবি: পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের

শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার (আরআরআরসি) মোহাম্মদ মিজানুর রহমান বলেছেন, ‌‘সরকারিভাবে এলজিইডি’র অধীনে বিশ্বব্যাংকের সহায়তায় ইএমসিআরপি প্রকল্পের আওতায় রোহিঙ্গা ক্যাম্প ও স্থানীয়দের জন্য যে অবকাঠামো উন্নয়ন কার্যক্রম হচ্ছে তাতে সরকার অবশ্যই প্রশংসার দাবিদার। এসব অবকাঠামোর যত্নের সঙ্গে ব্যবহার ও মালিকানাবোধ সৃষ্টির বিষয়ে জনগনকে সচেতন করা একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ। 

মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) সকালে শহরের একটি অভিজাত হোটেল কক্ষের হলরুমে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীনে জরুরি ভিত্তিতে রোহিঙ্গা সংকট মোকাবিলায় মাল্টি-সেক্টর প্রকল্প (ইএমসিআরপি) এর উদ্যোগে যোগাযোগ কর্ম পরিকল্পনা কর্মশলায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।  

বাংলাদেশ সেন্টার ফর কমিউনিকেশন প্রোগ্রামস (বিসিসিপি) এই প্রকল্পের জন্য যোগাযোগ ও সচেতনতা পরামর্শক প্রতিষ্ঠান হিসেবে নিয়মিত কমিউনিটি ভিত্তিক নানা কার্যক্রম পরিচালিত করছে। বিসিসিপির সিনিয়র ডেপুটি ডিরেক্টর ও ইএমসিআরপির যোগাযোগ ও সচেতনতা কার্যক্রমের টিম লিডার আবু হাসিব মোস্তফা জামাল কর্মশলায় মূলপ্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। কর্মশালার সভাপতিত্ব করেন স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) কক্সবাজারের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মামুন খান। 

আরআরআরসি মোহাম্মদ মিজানুর রহমান বলেন, আগে রোহিঙ্গা ক্যাম্পের রাস্তাঘাটের বেহাল দশা ছিল। কিছু কিছু ক্যাম্পে যাওয়ার রাস্তাও ছিল না। টেকসই নির্মাণের মধ্যদিয়ে রাস্তাঘাটের যথেষ্ট উন্নয়ন হয়েছে। অবকাঠামো উন্নয়নে যে কাজগুলো হচ্ছে তা নিজেদের সম্পদ মনে করে ব্যবহার করা সবার উচিত বলে মনে করি। 

নির্বাহী প্রকৌশলী মামুন খান বলেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্প ও স্থানীয়দের জন্য ইএমসিআরপি-এর আওতায় বিভিন্ন অবকাঠামো নির্মাণ করে আসছে এলজিইডি। মানুষ এগুলো কীভাবে ব্যবহার করবে সেই সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য আমাদের হয়ে কাজ করছে বিসিসিপি। 

জনগোষ্ঠির অনেকেই মনে করেন এলজিইডি কাজ করে গেছে এখন আমরা যেমন ইচ্ছে ব্যবহার করে নষ্ট করবো। তা কিন্তু না, এসব উন্নয়ন ভোগের পাশাপাশি রক্ষণাবেক্ষণ তাদের কাজ। তাদের ভাবতে হবে এই সম্পদের মালিক তারা। তাই নিজেদের সম্পদ যত্ন করে ব্যবহার করতে হবে। 

কর্মশালায় বিশেষ অতিথি ছিলেন- অতিরিক্ত শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মোহাম্মদ সামছু-দ্দৌজা, উপসচিব দাউদ হোসাইন চৌধুরী, উপসচিব মো. সুজাউদ্দৌলা, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের কক্সবাজারের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মোস্তাফিজুর রহমান প্রমুখ।

এছাড়াও একাধিক রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ইনচার্জ ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট (সিআইসি) ও এলজিইডির প্রত্যেক উপজেলার উপজেলা প্রকৌশলীরা উপস্থিত ছিলেন।

Related Article
comment
মোঃ মনির হোসেন বকাউল
29-Sep-23 | 10:09

Good news

মোঃ মনির হোসেন বকাউল
10-Dec-23 | 04:12

Good