১২ Jul, ২০২৪
ছবি: চকচম্পক ছোট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
নওগাঁর মান্দায় চকচম্পক ছোট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. রহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে সভাপতির স্বাক্ষর ছাড়া নিয়োগ দেওয়াসহ অবৈধ নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগ উঠেছে।
এঘটনায় মঙ্গলবার ততকালীন সভাপতি মো. তোফাজ্জল হোসেন জেলা প্রশাসক ও জেলা শিক্ষা অফিসার বরাবর একটি অভিযোগ দায়ের করেছে।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায় , প্রধান শিক্ষক মো. রহিদুল ইসলাম গত ২০০৫ সালে তারিনী কান্ত সরকারকে সহকারী শিক্ষক (আইসিটি) হিসেবে নিয়োগ প্রদান করেন। কিন্তু সভাপতির স্বাক্ষর ছাড়া নিয়োগ প্রদান করে। পরে দীর্ঘ ১৯ বছর পর বিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে তাদের ডাটাবেস দেখে বিষয়টি নিশ্চিত হয়।
এছাড়াও সহকারী শিক্ষক (গ্রন্থাগার বিজ্ঞান) হিসাবে মো. আশরাফুল ইসলামকে গত ২০২০ সালের ২৭ ডিসেম্বর তারিখে নিয়োগ প্রদান করেন। উক্ত নিয়োগের বিষয়টিও সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয়ের কোন শিক্ষক, কর্মচারী ও সভাপতি জানেন না।
অনদিকে গত ১২ জুন বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারী নিয়োগের জন্য প্রত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রদান করা হলে উক্ত সময়ে বিদ্যালয়ে ঈদুল আযহার ছুটি জনিত কারনে বন্ধ ছিল। সেই বিজ্ঞপ্তিটি বিদ্যালয়ের নোটিশ বোর্ডে অদ্যবদি প্রকাশ না করা এবং প্রধান শিক্ষক টাকার বিনিময়ে গোপনে জালিয়াতির মাধ্যমে আব্দুল কুদ্দুসের ছেলে সামিউল ইসলাম ও সালামের ছেলে সিরাজুল ইসলামকে নিয়োগ দেওয়ার অভিপ্রায়ে এ কাজ করেন।
এবিষয়ে জানতে চাইলে প্রধান শিক্ষক মো. রহিদুল ইসলাম বলেন ছুটির সময় সার্কুলার হয় না কে বলছে? তাছাড়া নোটিশ বোর্ডে ঝুলানো বিষয়ে পরিপত্র সরকারি ম্যানুয়ালে পাই নাই। নিয়ম মেনে এবং বৈধভাবে নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হবে। যেহেতু নিয়োগ সম্পূর্ণ হয়নি সেখানে নিয়োগ বাণিজ্য কিভাবে হয়?
এ বিষয়ে জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. লুৎফর রহমান বলেন, অভিযোগটি অফিসে ফাইল গুলো চেক করে তদন্ত সাপেক্ষে পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।
Good news
Good