১৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩
ছবি: কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত বসন্ত ও ভালবাসা দিবসে মুখরিত
বিশ্বের দীর্ঘতম কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে বসন্ত ও ভালোবাসার ছোঁয়া লেগেছে। ঋতুরাজ বসন্তের প্রথম দিন পহেলা ফাল্গুনে প্রাণের উচ্ছাসে মেয়েরা খোঁপায় গাঁদা-পলাশসহ নানা রকম ফুলের মালা গুঁজে বাসন্তী রঙের শাড়ি আর ছেলেরা পাঞ্জাবি-পায়জামা ও ফতুয়ায় শাশ্বত সাজে মেতেছিলো সমুদ্র সৈকতে। যা দেখে মনে করে দিলো পহেলা ফাল্গুন বা ভালোবাসা দিবসের কথা।
মঙ্গলবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) পহেলা ফাল্গুন ১৪২৯ বাংলা বিকাল সাড়ে ৫ টায় কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের লাবণী পয়েন্ট, ডায়াবেটিস পয়েন্ট, সুগন্ধা পয়েন্ট ও কলাতলী এলাকা পর্যন্ত দেখা মিলে হাজারো মানুষের ঢল। যারা বালিয়াড়িতে ঘুরাঘুরি করছেন।
ঢাকা থেকে শাহ মোহাম্মদ মিজানের স্ত্রী, ৩ সন্তানকে নিয়ে সৈকতে ভ্রমণ করতে এসেছেন। তিনি জানান, বসন্ত ও ভালোবাসা দিবসের পরিবারের অনুরোধ রক্ষায় তার সৈকতে আসা। এসে ভালোই লেগেছে। খুব বেশি মানুষ নেই। উপভোগ করা যাচ্ছে ভালোভাবে।
কক্সবাজার হোটেল-মোটেল গেস্ট হাউস মালিক সমিতির সভাপতি আবুল কাশেম সিকদার জানান, কোন বিশেষ দিবসে না, কক্সবাজার পর্যটক বেশি আসেন সাপ্তাহিক ছুটিতে। কোন ছুটি না থাকলেও ৫০ হাজারের কাছা-কাছি পর্যটক এসেছেন। ৫ শতাধিক আবাসিক প্রতিষ্ঠানের অর্ধেক রুম বুকিং হয়েছে। যে সব পর্যটক এসেছেন তারা বসন্ত ও ভালোবাসা উপভোগ করছেন নিজের মতো। তবে এ উপলক্ষ্যে সৈকতে বা পর্যটন এলাকায় বিশেষ কোন আয়োজনের সংবাদ দিতে পারেননি তিনি।
Good news
Good