১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
ছবি: একটি তারকা মানের হোটেলে পালস আয়োজিত সুইসকনট্যাক্ট ও ইনডেপথ কর্তৃক আয়োজিত প্রবৃদ্ধি প্রজেক্টে
কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (কউক) চেয়ারম্যান কমোডর মোহাম্মদ নুরুল আবছার বলেছেন,কক্সবাজারে ভ্রমনে আসা পর্যটকদের সমুদ্র সৈকত ছাড়া দেখার কিছু নেই। তাই বিনোদনের জন্য কক্সবাজারের পর্যটন খাতে ডেস্টিনেশন ভিত্তিক ক্রুজশিপ ব্যপক ব্যবসায়িক সম্ভাবনার একটি জায়গা।
এটি মহেশখালী পর্যন্ত চালু করা যায় এবং পরবর্তীতে সেন্টমার্টিন, কুয়াকাটা সহ আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলেও বিস্তৃত করা যায়। এটি নিয়ে কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ অভিজ্ঞদের সাথে আলাপ করে একটি মাস্টারপ্ল্যান তৈরি করছে।
মঙ্গলবার (১০সেস্টেম্বর) দুপুরে কক্সবাজারের একটি তারকা মানের হোটেলে সুইসকনট্যাক্ট ও ইনডেপথ কর্তৃক আয়োজিত প্রবৃদ্ধি প্রজেক্টের তত্ত্বাবধানে পালস নামের একটি উদ্যোগের লঞ্চিং ইভেন্টে এসব কথা বলেন তিনি।
তিনি আরো বলেন, সামগ্রিকভাবে কক্সবাজারকে একটি পর্যটন জোন বানানো হবে। বিশ্বের অন্যান্য দেশের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এ অঞ্চলকে সর্বোচ্চ সুন্দর ও আকর্ষণীয় করা হবে। নির্মাণ করা হবে নতুন নতুন স্থাপনা; আরো বেশি পর্যটক আকর্ষণের জন্য কক্সবাজার থেকে মহেশখালী ও টেকনাফ পর্যন্ত ক্যাবল কার চালু করার পরিকল্পনাও রয়েছে।
তিনি আরো বলেন, 'কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক একদম আসেনা। কারণ এখানে ডলার এক্সচেঞ্জ করার জায়গা নেই। কক্সবাজার ইলেকট্রনিক হাব তৈরি করা দরকার। ইলেকট্রনিক হাব তৈরি করলে ওয়াইফাই কানেক্ট করে তারা তাদের হোটেলের গন্তব্য পৌঁছে যাবে। এটি নিয়ে আমরা কাজ করছি।'
Good news
Good