০১ ডিসেম্বর, ২০২২
ছবি: জানাযায় আগত মুসল্লীবৃন্দের উদ্দেশ্য মেজবাহর নিহতের ঘটনা বর্ণনা করেতেছেন বাংলাদেশী পুলিশের প্রতিনিধি।
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের হাতে নিহত মেজবাহর (৪৭) লাশ গতকাল বুধবার বিকেলে নামাজের জানাযা শেষে উওর গুথুমা গ্রামে তাঁর মরদেহ দাফন করা হয়েছে। গতকাল বুধবার ময়নাতদন্ত শেষে তার মরদেহ এ্যাম্বুলেন্স যোগে পরশুরাম পৌর এলাকার উওর গুথুমা গ্রামের বাড়ীতে নিয়ে যাওয়া হয়।
এসময় নিহত মেজবাহ উদ্দিনের সহধর্মিণী ও চার কন্যা সন্তানের কান্নায় এলাকার আকাশ-বাতাস ভারি হয়ে ওঠে; এক হৃদয় বিদারক দৃশ্যের অবতারণা হয়। অবুঝ চার কন্যা সন্তানেরা তাদের বাবার মুখ দেখতে পাগলপ্রায় হয় পড়ে।
পরশুরাম পৌরসভার স্হানীয় কাউন্সিলর নিজাম উদ্দিন সুমন জানান, লাশ অনেকটা পচে গলে গেছে, মুখ থেঁতলে গেছে, লাশ দেখার মতো কোন পরিস্থিতি নেই, তাছাড়া ময়নাতদন্ত শেষে মাথার হাঁড়গোঁড় দেখা যাচ্ছে।
এমতাবস্থায় লাশ দেখানোর মতো কোন পরিস্থিতি নেই। সূত্রে জানায়, ফেনীর পরশুরামে ভারতীয় বিএসএফের হাতে নিহত মেজবাহ উদ্দিনের লাশ গত মঙ্গলবার দুপুরে ১৭ দিন পর বাংলাদেশী পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে ভারতীয় পুলিশ।
মেজবাহ উদ্দিনের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য বাংলাদেশী পুলিশ ফেনী সদর
হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করে।
Good news
Good