০৪ মে, ২০২৪
ছবি: ছাতকে ব্যবসায়ী আব্দুল্লাহ মিয়া প্রতারণার শিকার আদালতে মামলা দায়ের
ছাতকে ব্যবসায়ী আব্দুল্লাহ মিয়া প্রতারণার শিকার আদালতে মামলা।
ছাতক প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জের ছাতকে দীর্ঘদিন ব্যবসা করে প্রতারণার শিকার হয়েছেন ব্যবসায়ী আব্দুল্লাহ মিয়া। আদালতে সি আর মামলা নং ৪২৮/২০২২ করে ও কোন প্রতিকার না পেয়ে হতাশায় মানবেতর জীবনযাপন করছেন আব্দুল্লাহ মিয়া। মামলা সূত্রে জানা যায় উপজেলার নতুন বাজার ধারণস্থ মেসার্স লোকমান ট্রেডার্সের সত্বাধীকারী মো. জসিম উদ্দিনের সাথে দীর্ঘদিন ধরে ব্যবসা করে আসছেন আব্দুল্লাহ মিয়া। কিন্তু যৌথ ভাবে ব্যবসা পরিচালনার মাধ্যমে হিসাব নিকাশ করে আব্দুল্লাহ মিয়া জসিম উদ্দিনের কাছে প্রচুর টাকা পাওনাদার হন।ফলে জসিম উদ্দিন ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বর মাসের ২৬ তারিখ ডাচ বাংলা ব্যাংক লিমিটেডের মেসার্স লোকমান ট্রেডার্স নামীয় হিসাব নং ১৫৯.১১০.১৪৪৪৩ চেক নং ০৯৪৯০৩০,পনের লাখ টাকার একটি চেক হস্তান্তর করেন আব্দুল্লাহ মিয়ার কাছে। তিনি এ চেকটি নগদায়নের জন্য তার সিটি ব্যাংক লিমিটেড ছাতক শাখা এস এম ই / এগ্রি তার নিজ নামিয় হিসাবে জমা দিলে অপর্যাপ্ত তহবিলের ফলে নগদায়িত না হয়ে প্রত্যাখাত হয়।
চেক ডিজনারের বিষয়টি জসিম উদ্দিনকে জানালে তিনি আরও কিছু দিন পর জমাদেয়ার কথা বলেন। কিন্তু আবারও ২০১৮ সালের পহেলা অক্টোবর চেকটি ব্যাংকে জমা দিলে চেকটি ডিজনার হয়।বার-বার চেক ডিজনার হওয়ায় জসিম উদ্দিন আব্দুল্লাহ মিয়ার কাছে সময় চান।বারবার চেক ডিজনার হলে জসিম উদ্দিন নগদে সমূদয় টাকা পরিশোধের কথা বলেন।
২০২২ সালের ৭ অক্টোবর জসিম উদ্দিনের বাড়িতে টাকার জন্য গেলে জসিম উদ্দিন টাকা পরিশোধ না করে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে চেকের টাকা অস্বীকার করে তাকে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেন।
এতে আব্দুল্লাহ মিয়া হতাশ হয়ে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন। আব্দুল্লাহ মিয়া বাদী হয়ে আমল গ্রহন কারি জুডিসিয়্যাল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালত সুনামগঞ্জে একটি সি আর মামলা দায়ের করেন জসিম উদ্দিনের বিরুদ্ধে।
আব্দুল্লাহ মিয়া জানান সারা জীবনের আয় সর্বস্ব হারিয়ে আমি এখন নিঃশ্ব হয়ে পড়েছি।অভিযুক্ত জসিম উদ্দিনের সেল ফোনে কল দিলে ফোনটি বন্ধ পাওয়া
Good news
Good