১১ Jun, ২০২৪
ছবি: ফাইল
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার খুটাখালী ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডে বসবাসরত টেকনাফ ২৬নং মৌচনী ক্যাম্পের ডি ব্লকের ৮নং শেডের অধীন ইউএনএইচসিআর এর নিবন্ধিত এমআরসি নং- ২৫৫২৫-এ ভাতাভোগী রোহিঙ্গা নুর নাহার সহ তার পরিবারকে উচ্ছেদ করে ক্যাম্পে ফেরত পাঠিয়েছিল উপজেলা প্রশাসন,সংশ্লিষ্ট বনবিভাগ,থানা পুলিশ,বিজিবি।
নতুন অফিসের বাসিন্দা কথিত এক সাংবাদিকদের মাধ্যমে কক্সবাজার উত্তর বনবিভাগের অধিন,ফুলছড়ি রেঞ্জকর্মকর্তা হুমায়ুন আহমেদ মোটা অংকের উৎকোচ নিয়ে গত ১৬ এপ্রিল রাত ৭টার দিকে রোহিঙ্গা নুর নাহার ও আশ্রয়দাতা স্হানীয় ৬নং ওয়ার্ডের ফরেস্ট অফিস বাসিন্দা মৃত মকতুল হোসেনের ছেলে প্রভাবশালী জসিম উদ্দিন,৩নং ওয়ার্ডের ছারিঘোনার আমির হামজার মেয়ে বেবী আকতার,একই ওয়ার্ডের মৃত বদিউজ্জামানের ছেলে তৌহিদুল ইসলাম,
৪নং ওয়ার্ডের গর্জনতলী এলাকার মৃত আব্দুল গণির ছেলে আব্দুল খালেক ও তার ছেলে আরো কয়েক জনলোক জব্দ কৃত বাড়ীটিতে কৌশলে ঢুকিয়ে দিয়েছেন রেঞ্জ কর্মকর্তা।এমনটাই জানালেন স্হানীয় বাসিন্দা ভুক্তভোগী নুর জাহান পরিবারের সদস্যরা।
তারা আরো জানান,নিখুঁত ডকুমেন্টস পত্র-পত্রিকা ও অনলাইনে প্রকাশের পর মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের আবেদনের ভিত্তিতে, জেলা ও উপজেলা প্রশাসন রোহিঙ্গাদের ডকুমেন্টস যাচাই-বাছাই করার পরে তাদের উচ্ছেদ করেছিল।
এখন রেঞ্জ কর্মকর্তা সেই রোহিঙ্গাকে বাড়িতে ঢুকিয়ে দিতে তাদের আশ্রয়দাতা লোকের সাথে গোপনে কন্ট্রাক্ট করে কাজটি করেছেন।বিষয়টি আমরা ডিএফও,এসিএফ মহোদয়কে জানায়।উত্তরে মহোদয়রা ব্যবস্হা নিবেন বলে আশ্বাস দিয়েছেন।
Good news
Good