৩০ এপ্রিল ২০২৫
হোম স্বাস্থ্য সারাদেশ জাতীয় রাজনীতি অর্থনীতি ও বাণিজ্য খেলাধুলা বিনোদন আন্তর্জাতিক ধর্ম ও জীবন লাইফ স্টাইল শিক্ষা প্রযুক্তি ও বিজ্ঞান পরিবেশ চাকরি বা ক্যারিয়ার মতামত আইন-আদালত কৃষি ও প্রযুক্তি বিশেষ সংবাদ অপরাধ সাহিত্য ও সংস্কৃতি বিশ্বকাপ ফুটবল
জাতীয়

উন্নয়নের মহাসড়কে দূর্বার গতিতে এগিয়ে চলেছে বাংলাদেশ

২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২২

রাজু কুমার দে,
নাটোর জেলা (নাটোর) প্রতিনিধি

ছবি: ছবি: সংগৃহীত

দারিদ্র দুরিকরণ সার্বজনিন প্রাথমিক শিক্ষা নারীর ক্ষমতায়ন, শিশু মৃত্যুর হার ও মাতৃ মৃত্যুর হার হ্রাস পেয়ে সকল ক্ষেত্রে বিশ্বের দরবারে বাংলাদেশ একটি অনন্য স্থান অর্জন করে নিয়েছে। বর্তমান সরকারের আমলে নারীর ক্ষমতায়ন শিশু মৃত্যুর হার, মাতৃ মৃত্যুর হার হ্রাস, বাল্য বিবাহ রোধ, জেন্ডার সমতা প্রভৃতি সকল ক্ষেত্রে অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জন করেছে। বৃদ্ধি পেয়েছে রেমিট্যান্স, সেই সাথে বিদেশী বিনিয়োগ ও জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়েছে ৭-এর উপর। দেশের বেকারত্বের সংখ্যাও হ্রাস পেয়েছে। সৃষ্টি হয়েছে নতুন নতুন কর্ম সংস্থান।

অপরদিকে মাতৃত্বভাতা, বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতা, প্রতিবন্ধী শিক্ষা উপবৃত্তি, ভিজিএফ, অতি দরিদ্রের জন্য কর্ম সংস্থান সহ সকল পদক্ষেপ সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনিকে করেছে শক্তিশালী।

বর্তমানে স্নাতক শ্রেনী পর্যন্ত মেয়েরা বিনা বেতনে অধ্যায়ন করছে। মাননীয় প্রধান মন্ত্রী ডটার অফ পিচ জননেত্রী শেখ হাসিনার অদম্য সাহসী উদ্দ্যোগের ফলেই এই সাফল্য অর্জিত হয়েছে। মাননীয় প্রধান মন্ত্রী কর্তৃক এই সব উদ্দ্যোগ ও সফল বাস্তবায়নের ফলে Millennium development goals (MDG) ইতিমধ্যে সাফল্যের সাথে অর্জিত হয়েছে। সেই সাথে Sustainable development goals (SDG) বাস্তবায়নের জন্য সরকার নিরলস কাজ করে যাচ্ছে।

বিগত জোট সরকারের আমলে বাংলাদেশ অর্জন করেছিল যত ধর্শন, দুর্নিতি, চাঁদাবাজি, বোমাবাজি, মানুষ হত্যা, বিদেশে মুদ্রা পাচার সহ অনেক কু-কির্তি। কিন্তু এতো কিছুর পরেও বর্তমান সরকার ক্ষতায় এসে জননেত্রী শেখ হাসিনার নেত্রীত্বে নিরলস প্রচেষ্টার মাধ্যমে অর্জন করেছে অভূতপূর্ব সাফল্য। যা কোনো সরকারের আমলে হয়নি। এটা কোনো অলীক স্বপ্ন নয় প্রকৃত বাস্তবতা। এতো স্বল্প সময়ে বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের মহা সড়কে এগিয়ে চলেছে দুর্বার গতিতে।

নিন্মে এসডিজি গোলস্ সমূহ, সপ্তম পঞ্চ বার্ষিকী পরিকল্পনায় গৃহীত অভিষ্ট সমূহ এবং নাটোর জেলার অবস্থান তুলে ধরা হলো।

এসডিজি গোল সমূহ সপ্তম পঞ্চম বার্ষিকী পরিকল্পনায় গৃহীত অভীষ্ট সমূহ নাটোর জেলার অবস্থান–

দারিদ্র বিলোপ : মাথা পিছু দারিদ্রের হার ২৪.৮ শতাংস থেকে ৬.২০ শতাংশ কমিয়ে ১৮.৬ শতাংশে নামিয়ে আনা অতি দারিদ্রের হার ব্যাপকভাবে হ্রাস করা (২০২০ সালে ৮% নামিয়ে আনা ২০১০ সালের জরিপ অনুযায়ী নাটোর জেলার দরিদ্র মানুষের হার ২১.০৩% বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন জনগোষ্ঠি জীবন মান উন্নয়নে গৃহীত কার্যক্রম এই জেলায় সূষ্ঠভাবে বাস্তবায়িত হচ্ছে
ক্ষুধামুক্তি : সঅনুর্ধ্ব ৫ বছর বয়সি শিশুদের বিকাশের বাধাসমূহ ৩৬.১ শতাংশ থেকে ২৫ শতাংশে নামিয়ে আনা। শিশুদের মিড-ডে-মিল চালুকরণ। শিশুদের বিনামূল্যে স্কুল ব্যাগ ও টিফিন বক্স বিতরণ।
সুস্বাস্থ্যওকল্যাণ : অনুর্ধ্ব ৫ বছর বয়সি শিশুমৃত্যু হার প্রতি হাজারে (৪০) থেকে ৩৭-এ নামিয়ে আনা।।ও প্রসূতিমৃত্যু হার প্রতি লাখে ১৯৪ থেকে ১০৫-এ নামিয়ে আনা।ফারটিলিটি রেট ২ এ নামিয়ে আনা।মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র হতে ২০১৭ সালে ৬৫,৭৮৩ জন, গর্ভবতী ত্তি প্রসবকালীন মা’কে সেবা প্রদান করা হয়েছে।এ জেলায় ১৯৩ টি কমিউনিটি ক্লিনিক চিকিৎসা সেবা প্রদান করছে ও। মা জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ব্যবহারের হার ৮৩.০৫% ০৪. মানসম্মত শিক্ষা মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষার ক্ষেত্রে মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিতকরণ।শিক্ষার্থী ভর্তির হার ১০০%।*বিগত ৫ বছরে নাটোর জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পাশের হার ৯৯% এর উপরে।
নারী-পুরুষের সমতা : ২০-২৪ বছর বয়সি নারী শিক্ষার্থী ও পুরুষ শিক্ষার্থীর হারে সমতা আনয়ন।সরকারি চাকরিতে ৯ম ও তদুর্ধ্ব গ্রেডে নারী কর্মকর্তার অন্তর্ভুক্তি ২৫ শতাংশে উন্নীতকরণ।৭ম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় গৃহীত অভীষ্টসমূহ অর্জনে সরকারের গৃহীত কার্যক্রম ও জেলায় সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়িত হচ্ছে।
নিরাপদ পানি ও স্যানিটেশন : গ্রাম ও শহর এলাকার সব মানুষের জন্য নিরাপদ খাবার পানির নিশ্চয়তা বিধান করা। নিরাপদ খাবার পানির নিশ্চয়তা বিধান করা হয়েছে।
সাশ্রয়ী ও দূষণমুক্ত জ্বালানি : বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা ২৩ হাজার মেগাওয়াটে উন্নীতকরণ।৯৬% মানুষের জন্য বিদ্যুৎ সুবিধা নিশ্চিতকরণ।পিডিবি কর্তৃক জেলায় সরবরাহকৃত বিদ্যুৎ ৯ মেগাওয়াট।পল্লী বিদ্যুৎ কর্তৃক সরবরাহকৃত বিদ্যুৎ ৯০ মেগাওয়াট।
যথোচিত কর্ম ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি : লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের জন্য নির্বাচিত সময় পর্যন্ত বার্ষিক গড় প্রবৃদ্ধি ৭.৪ অর্জন।সরাসরি বৈদেশিক বিনিয়ােগ ব্যাপকভাবে বাড়ানো ২০২০ নাল নাগাদ রপ্তানি ৫৪.১ বিলিয়ন ডলারে উন্নীতকরণ।৭ম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় গৃহীত অভীষ্টসমূহ অর্জনে সরকারের গৃহীত কার্যক্রম ও জেলায় সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়িত হচ্ছে।
শিল্প, উদ্ভাবন ও অবকাঠামো : মাওয়া-জাজিরায় ৬.১৫ কি.মি. দীর্ঘ পদ্মা বহুমুখী সেতু নির্মাণ করা।সরকারি প্রাইমারি স্কুলে কম্পিউটার ল্যাবের সংখ্যা আনুপাতিক হারে বৃদ্ধি করা।টেলিফোন গ্রাহক সংখ্যা ১০০%-এ উন্নীত করা।ইন্টারনেটের ব্রডব্যান্ড কভারেজ বর্তমানে ৩০% থেকে ৩৫%-এ উন্নীতকরণ।হরিশপুর বাইপাস মোড় হতে বনবেলঘরিয়া বাইপাস মোড় পর্যন্ত।নাটোর শহরের প্রধান সড়কটি মিডিয়ানসহ পেভমেন্ট প্রশস্তকরণ। লালপুরে পদ্মা নদীর ভাঙ্গন রোধকল্পে টি-বাঁধ নির্মাণ।নাটার জেলার সিংড়া উপজেলায় পুনরায় গ্যাস অনুসন্ধান জেলা প্রশাসন এ্যাপস্ তৈরীকরণ।পর্যটন বিষয়ক ওয়েব সাইট তৈরী ও বিল-বোর্ড স্থাপন।
অসমতাহ্রাস : সামাজিক নিরাপত্তা খাতে ব্যয় বৃদ্ধিকরণ (ব্যয় জিডিজি র ২.৩% এ উন্নীতকরণ)।আয়- বৈষম্য কমানো (০.৪৫৮ থেকে পর্যায়ক্রমে নিচে নামিয়ে আনা)।৭ম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় গৃহীত অভীষ্টসমূহ অর্জনে সরকারের গৃহীত কার্যক্রমও নাটোর জেলায় সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়িত হচ্ছে।
টেকসই নগর ও সমাজ : বর্ধিত হারে উৎপাদন, বিনিইয়োগ ও কর্মসংস্থান সহায়ক টেকসই নগর উন্নয়ন নিশ্চিত করা। টেকসই নগর উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে।
দায়িত্বশীল ভোগ ও উৎপাদন : ৭০% গাছের ঘনত্বসহ উৎপাদনশীল বনাঞ্চলের পরিমাণ ২০%-এ উন্নীতকরণ।নাটোর জেলায় মোট বনভূমির পরিমাণ ৯৪৮.৬৭ বর্গ কিলোমিটার।
জলবায়ু কার্যক্রম : বড় বড় শহর এবং ঢাকার বাতাসের মান উন্নয়ন।কলকারখানার বর্জ্য নির্গমন শূণ্যের কোঠায় নামিয়ে আনা।২ কলকারখানার বর্জ্য নির্গমন নিয়ন্ত্রণে সুনির্দিষ্ট ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
জলজ জীবন : জলজ প্রাণির অভয়ারণ্য হিসেবে শুষ্ক মৌসুমে ১৫% জলাভূমি নিশ্চিকরণ।সমুদ্র উপকূল রক্ষার স্বার্থে এর তীরে ৫০০ মিটার প্রস্থের সবুজ বেষ্টনী গড়ে তোলা। ২০১৬-২০১৭ অর্থ বছরে ১টি পাখি অভয়াশ্রম প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে ও। ২০১৭-২০১৮ অর্থ বছরে ৩টি অভয়াশ্রম প্রতিষ্ঠা করা হবে মোট অভয়াশ্রমের পরিমাণ ৫.২৩৬ হেক্টর।
স্থলজ জীবন : পরিবেশ উন্নয়ন, জলবায়ু পরিবর্তনজনিত অভিঘাত মোকাবিলাকরণ এবং দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসের বিষয়সমূহকে প্রকল্প বাস্তবায়নে, ডিজাইন প্রণয়ন এবং বাজেট বরাদ্দের সাথে সমন্বয়করণ। ল্যান্ডিং জোন সম্পন্ন করা হয়েছে পরিবেশ উন্নয়ন, জলবায়ু পরিবর্তনজনিত অভিঘাত মােকাবিলা এবং দুর্যোগের ঝুঁকি হ্রাসকরণে বিভিন্ন প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে।
শান্তি ও ন্যায়বিচার কার্যকর : সত্য ও ন্যায়-নিষ্ঠার সম্প্রসারণ ঘটানো এবং দুর্নীতি কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ।সংসদীয় পদ্ধতি কার্যকর ও শক্তিশালীকরণ।৭ম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় গৃহীত অভীষ্টসমূহ অর্জনে সরকারের গৃহীত কার্যক্রম ও জেলায় সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়িত হচ্ছে।
লক্ষ্য পূরণে অংশীদারিত্ব : উন্নয়ন সহযোগী নীতি ও নিয়মকানুনের সাথে সংগতি বিধান এবং সিস্টেমের সাথে যথাযথভাবে মানিয়ে নেওয়া। ৭ম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় গৃহীত অভীষ্টসমূহ অর্জনে সরকারের গৃহীত কার্যক্রম ও জেলায় সুষ্ঠ ভাবে বাস্তবায়িত হচ্ছে।
অন্যান্য কাজ সমূহ : বড় হরশিপুর বাইপাস থেকে বনবলেঘরয়িা র্পযন্ত ৪ লেনের কাজ শুরু।। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী র্কতৃক উদ্বোধনকৃত ২৫০ শয্যার বেড এর নতুন ভবনরে নির্মাণ কাজ চলমান। নাটোর জেলাপ্রশাসন র্কতৃক রাজসিক নাটোর ব্র্যান্ডবুক প্রণয়ন। নাটোর জেলার র্পযটন বিকাশে নানামুখী পরকিল্পনা ও উদ্যোগ গ্রহণ।শহররে বিভিন্ন স্থানে দিকনির্দেশনামূলক মাইলফলক চলনবলি ও পাটুলকে (মিনি কক্সবাজার) র্দশনীয় করার জন্য নৌভ্রমণরে জন্য র্পযাপ্ত নৌকার ব্যবস্থা। নতুন র্পযটন স্পট অনুসন্ধান। উত্তরা গণভবনরে পুনরুজ্জীবন। অবধৈ দখলদারদরে উচ্ছদে। রাণীঘাটরে সংস্কার সাধন। গণভবন সংলগ্ন উদ্যানে ব্যাপক পরচ্ছিন্নতা র্কাযক্রম গ্রহণ  গণভবন নিরাপদ ও ভ্রমণাপেযাগেী করার জন্য বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণ। রাজা-রাণীর ব্যবর্হায দ্রব্যসামগ্রী ও অন্যান্য মূল্যবান নিদর্শন উদ্ধার। বড় চৌকরি সংস্কার ও উন্নয়ন সাধন। Grandmother House কে গোচোরীভূত ও দৃষ্টনিন্দন করা  গণভবনরে মূল ফটকে রাত্রীকালীন নরিাপত্তা ও আলাকেসজ্জাকরণ। প্রবশে সংলগ্ন পথরে দুধারে পেনসিল ঝাঊগাছ রোপণ। ইটালিয়ান গার্ডেন এবং মূল প্যালেসের নিরাপত্তা জোরদার করণ।
উপরে উল্লেখিত এমডিজি এবং এসডিজি বিষয়ক তথ্য ছাড়াও আরও ব্যাপক উন্নয়ন সাধিত হয়েছে বর্তমান সরকারের আমলে।বিগত জোট সরকার বাংলাদেশ কে একটি তলা বিহীন ঝুড়িতে পরিণত করেছিল। কিন্তু মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নিরলস প্রচেষ্টার মাধ্যমে আজ বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশ মাথা উচু করে দাড়িয়েছে।বর্তমান সরকারের আমলে নাটোরের অবস্থানে অতি অল্প সময়ে যে উন্নয়ন সাধিত হয়েছে তা ইতি পূর্বে কখনও সম্ভব হয়নি। প্রকৃত পক্ষে স্বাধীনতা বিরোধী দালাল চক্র তাদের নিজের স্বার্থ উদ্ধারের জন্য জনগনের কাছে নানা মিথ্যা তথ্য ও তাদের চিন্তা চেতনার বিকৃতি ঘটানোর চেষ্টা করছে।

নাটোরের জন-দরদী সফল নেতৃত্ব প্রদানকারী এবং দুরদর্শীতা জ্ঞান সম্পন্য জননেতা আলহাজ শফিকুল ইসলাম শিমুল এমপির নিরলস প্রচেষ্টার মাধ্যমে নাটোর বাংলাদেশের একটি আইকনে রুপান্তরিত হয়েছে।

 

এ কোনো স্বপ্ন নয়, বাস্তবতার প্রতিফলন এবং জনগনের ঐক্যবদ্ধ চেষ্টায় আগামীতেও আরও দুরবার গতিতে উন্নয়নের ধারা অব্যহত থাকবে।বর্তমানে বাংলার জনগন বুঝতে পেরেছে যে, জোট সরকার জনগনকে চায়না, চায় এই দেশকে এবং এই দেশের সার্বিক অর্থনিতী কে নিজের পৈত্রিক সম্পত্তিতে পরিনত করতে চেয়েছিল। কিন্তু আর তা সম্ভব নয় কারণ বাঙ্গালি জাতি সহ নাটোর বাসিও তাদের হৃদয় থেকে মুছতে পারেনি বাংলা ভাইয়ের জন্ম দাতা রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলুর নির্যাতন, নিষ্পেশন, নিপিড়ন আর সজন হারানোর ব্যাথা।তাই এই দেশটিকে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবরের স্বপ্নের সোনার বাংলা করার জন্য সময় এসেছে জনগনের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার। সেই সাথে জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের অবস্থান প্রকৃত সোনার বাংলায় রুপান্তরিত করা সম্ভব।

এ উন্নয়ন শুধু মাত্র কাগজ-কলমে নয়, বাস্তবে। আর তা বাস্তবায়িত হয়েছে বর্তমান সরকারের নিরলস প্রচেষ্টার মাধ্যমে। এ অর্জন সমগ্র বাঙ্গালি জাতির। এখন বাংলাদেশ বিশ্বের বুকে মাথা উচু করে দাড়িয়েছে। রুপান্তরিত হয়েছে একটি রোল মডেলে। উন্ননের অগ্রযাত্রার মহাসড়কে তাই বাংলাদেশ এগিয়ে চলেছে দুর্বার গতিতে ।

Related Article