১০ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
মোঃ মাহবুবুল ইসলাম, 
ছবি: সংগৃহীত
দৈনিক স্বাধীন সংবাদ পত্রিকার রাজশাহী জেলা প্রতিনিধি মোহাম্মদ রবিউল ইসলামকে কিছু ক্যাডার বাহিনী মেরে ফেলার হুমকি দিয়েছে। কিছুদিন আগে পুঠিয়া উপজেলা ও পৌরসভার সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ বাহিনীর বিরুদ্ধে তথ্য-প্রমাণ সহ পরপর কয়েকটি নিউজ প্রকাশ করা হয়।
সেই নিউজ প্রকাশের পরিপ্রেক্ষিতে দৈনিক স্বাধীন সংবাদ পত্রিকার রাজশাহী জেলা প্রতিনিধি রবিউল ইসলামকে বিভিন্ন অপরিচিত মোবাইল ফোন থেকে হত্যার হুমকি দেওয়া হয়। এবং রবিউলের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে এসে, তার সন্তানকে বিভিন্ন প্রকার হুমকি-ধামকি দিয়ে যায়। এমতাবস্থায় বর্তমানে রাজশাহী জেলা প্রতিনিধি মোহাম্মদ রবিউল ইসলাম প্রতিনিয়ত মৃত্যু ঝুঁকি নিয়ে তার জীবনযাপন করে যেতে হচ্ছে।
এছাড়াও "তারুণ্য ২৪" অনলাইন পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার এবং নতুন সংগ্রাম টিভি'র বিভাগীয় ব্যুরো প্রধান, এস.এম. মাহবুবুল ইসলাম লিটনকে অদ্য ৭ই ফেব্রুয়ারি ২০২৫ইং তারিখে কিছু সন্ত্রাসী বাহিনী জানে মেরে ফেলার হুমকি দিয়েছে তার বাড়িতে গিয়ে। এবং ১০ই ফেব্রুয়ারী ২০২৫ইং তারিখে দুপুরে সাংবাদিক এস.এম. মাহবুবুল ইসলাম লিটনের বাড়ির নিকট দেদার শেখের আম বাগানে সন্ত্রাসী মামুন, দিপ সহ কতিপয় সন্ত্রাসী বাহিনী বিভিন্ন ধারালো দেশীয় অস্ত্র-শস্ত্র নিয়ে অত পেতে বসে ছিলো যা এই সাংবাদিক এলাকাবাসীর সুত্রে মোবাইলে জানতে পারেন। এছাড়াও প্রতিনিয়ত পুঠিয়ার বিভিন্ন এলাকায় এই সন্ত্রাসী মামুন, দিপ সহ তার ভয়ংকর সন্ত্রাসী বাহিনী এই সাংবাদিককে প্রতিনিয়ত খোঁজাখুঁজি করছে।
এই সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে তাদের সন্ত্রাসী কার্যকলাপ তুলে ধরা যাবে না, এমনই একটি প্রভাব তারা প্রতিনিয়ত পুঠিয়ায় তৈরি করতে চাচ্ছে, যা জনসাধারণের জন্য এক অসনি সংকেত দেয়। এই সন্ত্রাসী বাহিনীর গডফাদার মামুনের ভয়ে কোনও সাধারণ জনগণ মুখ খুলতে পারেন না। এই সন্ত্রাসী বাহিনীর গডফাদার মামুন অনেক অপকর্মের সাথে জড়িত রয়েছে যা নতুন সংগ্রাম টিভির মাধ্যমে পরপর দুটি ভিডিও প্রতিবেদন প্রকাশ করে জাতিকে জানানো হয়েছে। এবং আওয়ামী লীগের কুখ্যাত সন্ত্রাসী নেতাদের সঙ্গে তার ব্যবসা-বাণিজ্য রয়েছে এই নিয়ে সংবাদ, জাতীয় পত্রিকায় প্রকাশ করা হলে, বিভিন্ন ক্যাডার বাহিনীকে দিয়ে প্রতিনিয়ত হুমকি দিচ্ছে।
এমতাবস্থায়, সাংবাদিক এস.এম. মাহবুবুল ইসলাম লিটন ও সাংবাদিক রবিউল ইসলাম, তারা তাদের দৈনন্দিন স্বাভাবিক কর্যক্রম স্বাভাবিকভাবে পরিচালনা করতে পারছেন না।
তাই এই সাংবাদিক যুগল, গতকাল ৯ই ফেব্রুয়ারী ২০২৫ ইং তারিখে পুঠিয়া থানায় একটি জিডি করেছেন, যার বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরা হলো।
পুঠিয়া থানার জিডি,
জিডি ট্র্যাকিং নং NC4CLB
জিডি নং ১৬৬৭
তারিখ ৯/২/২৫ইং
রাত্রি ৮টার সময়।
এবং তারা উর্ধতন ব্যাক্তিবর্গের নিকট সাহায্য প্রার্থনা করছে।
