০৪ নভেম্বর, ২০২৩
ছবি: কুয়াশার শিশির ঘেরা সকালে পণ্য বিক্রির উদেশ্য কৃষক
ষড়ঋতুর দেশ বাংলাদেশ। ছয়টি ঋতুর ধারাবাহিকতা শষ্য সমৃদ্ধ বাংলাদেশকে করে তোলে বৈচিত্র্যময়। শীতের আগমনী বার্তা নিয়ে ইতিমধ্যেই হেমন্ত ঘরের দুয়ারে।
হেমন্ত যেমন নবান্ন উৎসবের বার্তা দেয় তেমনি সকাল ও সন্ধ্যায় কুয়াশা ভেজা ফসল ও ঘাস শীতের জানান দেয়। ধান ক্ষেতে দেখা মিলছে হিমহিম শিশির বিন্দু। পশ্চিম আকাশে সূর্য ঢলে পড়তেই গোধূলী লগ্ন পেরিয়ে আসছে সন্ধ্যা। ভোরের আলো ফুটতেই ধানের পাতা গুলো নুয়ে থাকে স্নিগ্ধ শিশিরের পরশে। এই মুক্তো ঝরা শিশির হেমন্তেই যেন হাতছানি দিচ্ছে শীতকে।
মধ্যে রাত থেকে শুরু করে সকাল পর্যন্ত ঝড়ছে কুয়াশা। শীতের তীব্রতা না থাকলেও রাতের শেষভাগে শরীরে উষ্ণ কাপড়ের গুরুত্ব বেড়েছে। বাংলার সবুজ-শ্যামল প্রকৃতিতে শুরু হয়েছে ঋতুর পালাবদল। আবারও পরিবর্তন হচ্ছে প্রকৃতি ও জীবন। ছয়ঋতুর বঙ্গাব্দ বর্ষপঞ্জিতে চলছে কার্তিকের শেষ ভাগ।
পৌষ-মাঘ শীতকাল হলেও আশ্বিন -কার্তিকেই শীতের আগাম বার্তা যেন দোলা দিয়ে যাচ্ছে সবার অবচেতন মনে। বগুড়ার ধুনট উপজেলা জুড়েই শীতের সাজসাজ রব। রস সংগ্রহ করতে খেজুর গাছ প্রস্তুত করছে গাছীরা।
বাজারে উঠতে শুরু করেছে শীতকালিন আগাম সবজি। হেমন্তে যেমন পাচ্ছি নবান্নের পিঠা পুলির মিষ্টি সুবাস, তেমনি পাচ্ছি শীতের পরশ।
Good news
Good