২৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪
ছবি: ২৪ দেশের ৩৪ জন কূটনীতিক
রামুতে খ্রীষ্টপূর্ব ২৬৮ অব্দে নির্মিত ঐতিহাসিক রাংকূট বনাশ্রম বৌদ্ধ বিহার পরিদর্শনে মুগ্ধ হলেন, আন্তর্জাতিক সংস্থার মিশন প্রধানসহ ২৪ দেশের ৩৪ জন কূটনীতিক।
বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১০টায় বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকরা রামুর ঐতিহাসিক রাংকূট বনাশ্রম বৌদ্ধ মহাবিহারে পৌঁছান তারা।
এ সময় বিহারের পরিচালক মহাথের কে শ্রী জ্যোতিসেন ভিক্ষু, রামু উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) নিরুপম মজুমদার, রাজারকুল ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মুফিজুর রহমান, জগৎজ্যোতি চিলড্রেন ওয়েলফেয়ার হোম পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক রাজু বড়ুয়া, সহ-সভাপতি প্রবাল বড়ুয়া নিশান, যুগ্ম-সম্পাদক তরুপ বড়ুয়া ফুল দিয়ে অতিথিদের স্বাগত জানান।
ইউরোপীয় ইউনিয়ন, রাশিয়া, চীন, ফ্রান্স, অস্ট্রেলিয়া, মিসর, স্পেন, ইতালি, ডেনমার্ক, আর্জেন্টিনা, ভিয়েতনাম, ভ্যাটিকান, কোরিয়া, কসভো, লিবিয়া, সিঙ্গাপুর, ফিলিপাইন, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, পাকিস্তান, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, ভুটানের রাষ্ট্রদূত এবং এফএও, আইইউটি, একেডিএন আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর মিশনপ্রধানরা ঐতিহাসিক রাংকূট বনাশ্রম বৌদ্ধ মহাবিহার, ইকো মেডিটেশন পার্ক পরিদর্শন করেন। আগত কূটনীতিকরা বিহারের নির্মাণশৈলী দেখে মুগ্ধ হন এবং পুরার্কীতি ঐতিহ্য সংরক্ষণের প্রশংসা করেন এবং মুগ্ধতা প্রকাশ করেন।
বৌদ্ধ মহাবিহার পরিদর্শনে আসেন। কূটনৈতিকদের এ প্রতিনিধি দলের সাথে ছিলেন, বাংলাদেশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের রাষ্ট্রাচার প্রধান নাঈম উদ্দিন আহমেদ, সচিব মাশফি বিনতে সামস, কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. ইয়ামিন হোসাইন।
রামুর ঐতিহাসিক রাংকূট বনাশ্রম বৌদ্ধ বিহার পরিদর্শনকালে চিনের রাষ্ট্রদূত লি ইউ, থাইল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত মাকাওয়াদি সুমিতমোর ইটালির রাষ্ট্রদূত পাওলা বিলপিওরি মুগ্ধতা প্রকাশ করেন।
তারা বলেন, বৌদ্ধ মহাবিহারটি চমৎকার। প্রায় ২৫০০ বছর পূর্বে নির্মিত এই বৌদ্ধ বিহার নিঃসন্দেহে বাংলাদেশের গর্ব। বিহারের মানুষের আতিথেয়তায় আমরা মুগ্ধ হয়েছি।
Good news
Good