১৩ Jun, ২০২৪
ছবি: চাঁদপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি -২
চাঁদপুর-২ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি মতলব দক্ষিণ উপজেলায় জরুরি নম্বরে কল দিয়েও ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করে পাওয়া যাচ্ছে না জরুরি সেবা। ডিজিএমকে কল দিলেও তিনি রাতে কারো কল রিসিভ করেন না।
এলাকাবাসী জানায়, গত ১১ জুন রাত প্রায় ১০টা। লোডশেডিং দেয়ার পর হঠাৎ করে বিদ্যুৎ এসে সাথে সাথেই চলে যায়। আশেপাশে বিদ্যুৎ থাকলেও বোয়ালিয়া রোডের চারপাশে প্রায় ১০/১২ ঘরে বিদ্যুৎ নেই।
জরুরি নম্বরে (০১৭৬৯৪০০৯২২) কল দিলেও তিনি কেটে দিয়ে প্রায় এক ঘণ্টা পর রিসিভ করেন। জরুরি সেবায় নিয়োজিত পল্লী বিদ্যুৎ কর্মকর্তা জানান, আপনাদের এখানে লোক পাঠানো হবে।
রাত সাড়ে ১১টা পর্যন্ত পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের কাউকে দেখা গেল না। কল দেয়া হলো এজিএম রোকসানা আক্তারকে। তিনি জানান, আমি দ্রুতই লোক পাঠাচ্ছি। এজিএমকে ৩/৪ বার কল দেয়ার পরও পল্লী বিদ্যুতের কোন কর্মকর্তা/ কর্মচারী সেখানে উপস্থিত হননি। এভাবে রাত প্রায় ১২টা।
আবারও কল দেয়া হলো জরুরি নম্বরে। অনেকবার কল কেটে দেয়ার পর তিনি বললেন, অপেক্ষা করে কিছুক্ষণের মধ্যে লোক পাঠানো হচ্ছে।
জরুরি সেবায় নিযুক্তকারী আসাদ জানান, আমাদের জনবল কম থাকায় কাঙ্ক্ষিত জরুরি সেবা ব্যাহত হচ্ছে। সকাল থেকে একই লাইনম্যানকে রাত অবধি কাজ করতে হয়। তাদের বিশ্রাম খাওয়া- দাওয়ার অসুবিধা হচ্ছে। জনবল বাড়লে কাঙ্ক্ষিত সেবা দেয়া সম্ভব।
এজিএম রোকসানা আক্তার জানান, জরুরি সেবায় নিয়োজিত লাইনম্যান ৮ জন। আমাদের প্রয়োজন ১৫ জন। নেই কেন? সে বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ বলতে পারবেন।
মতলব দক্ষিণ জোনাল অফিসের ডিজিএম মোঃ শহীদুল ইসলাম জানান, জরুরি সেবায় জনবল কম থাকায় সময়মতো সেবা দেয়া যাচ্ছে না। শিফটের ব্যবস্থা না থাকায় একই ব্যক্তিকে দিন-রাত কাজ করতে হয়।
Good news
Good