২৭ অগাস্ট, ২০২৪
ছবি: মির্জাপুর (টাঙ্গাইল)ঃ সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখছেন বাংলাদেশ ইট প্রস্তুত মালিক সমিতির কেন্দ্রীয় সভাপতি ফিরোজ হায়দার খান
বাংলাদেশ ইট প্রস্ততকারী মালিক সমিতির সভাপতি ফিরোজ হায়দার খান বলেছেন, আমরাও চাই অবৈধ ইটভাট বন্ধ হোক। ইটভাটা করতে না দিলে আমাদের অসুবিধা নেই। কিন্তু ইটের বিকল্প দেশে এখনো কিছু গড়ে উঠেনি।
তিনি বলেন, দেশে ৮ হাজারের উপরে ইটভাটা রয়েছে। এসব ইট ভাটায় প্রায় ৫০ লাখ শ্রমিক কাজ করছেন। দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম কর্মশক্তি হল ইট ভাটার শ্রমিক। ইট ভাটায় ১ লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ রয়েছে। এর সাথে বাংলাদেশের উন্নয়ন জড়িত রয়েছে।
ইট ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব না। আমরাও অন্তবর্তীকালীন এ সরকারকে সহযোগিতা করতে চাই। মঙ্গলবার দুপুরে টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে রিপোর্টার ইউনিটিতে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
দেশে নতুন করে কোনো লাইসেন্স দেওয়া হবে না এবং অবৈধ ইটভাটা বন্ধ করা হবে অন্তর্বরতী সরকারের পরিবেশ ও পানি উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসানের এমন বক্তব্যে তিনি বলেন, আমরাও চাই অবৈধ ইটভাট বন্ধ হোক।
ইটভাটা করতে না দিলে আমাদের অসুবিধা নেই। আমরাও সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী ইটভাটা করতে চাই। কিন্তু আমাদের সঠিক নিদের্শনা দেয়া হচ্ছে না। পরিবেশ রক্ষার কথা বলে সরকার ২০০১ সালে ড্রাম চিমনির ইটভাটা বন্ধ করার ঘোষণা দেয়। কিন্তু এখনো ড্রাম চিমনি চালু রয়েছে।
২০০৭ সালে আবার ফিক্সট চিমনি করা হয়। ফিক্সট চিমনি পরিবর্তন করে ২০১৩ সালে পরিবেশ বান্ধবের কারণ দেখিয়ে জিকজাক পদ্ধত্তির ভাটা করা হয়।
এসব পরিবর্তন করতে আমাদের লাখ লাখ টাকা খরচ হয়েছে। তিনি এ খাতে সরকারের সুনিদিষ্ট নীতিমালা ঘোষণার দাবি জানান।
Good news
Good