১৭ নভেম্বর, ২০২২
ছবি: শারীরিক প্রতিবন্ধী ববিতা আক্তার
গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ী উপজেলা বেতকাপা ইউনিয়ন মুরালিপুর গ্রামের শারীরিক প্রতিবন্ধী ববিতা আক্তার। তবে তার এই শারীরিক অক্ষমা মেধার বিকাশকে আটকে রাখতে পারেনি। অসম্ভব মেধাবী সে।
প্রতিদিন বিদ্যালয়ে ছোট ছোট পা দিয়ে বিদ্যালয়ে যায় উপজেলার মুরালিপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রী ববিতা। মেধাবী ছাত্রী একখানা হুইল চেয়ারের অভাবে এখন বিদ্যালয় যাওয়া অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে। একখানা হুইল চেয়ারই দিতে পারে এর সমাধান। কিন্তু ১২ বছর হয়ে গেল হুইল চেয়ার “সোনার হরিণের” মতো দুষ্প্রাপ্য হয়ে আছে এখনো।
মেয়ে এমন পরিস্থিতি দেখে বাবা-মায়েরও বেদনার শেষ নেই।তাদের সাধ্যি নেই মেয়ের জন্য হুইল চেয়ারের ব্যবস্থা করার। কারণ, ববিতার মা শারীরিক প্রতিবন্ধী সামান্য আয় দিয়ে মেয়েকে চলাফেরার সহায়ক উপকরণ কিনে দিতে পারছেন না।
ববিতা জানায়, হাঁটতে পারি না বলে সহপাঠিদের ওপর নির্ভর করেই এতোদিন পড়ালেখা চালিয়ে এসেছি। তাদের অনেক কষ্ট দেই আমি। একটা হুইল চেয়ার পেলে সহপাঠিদের কষ্ট দিতাম না।
Good news
Good